Friday, 15 January 2016


স্মার্ট ফোন যারা ইউজ করেন তারা এই লক তার সাথে খুব পরিচিত । আমরা অনেকেই এই লক তা ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এর একটা সমস্যা হলো কেউ যদি ১৫ বারের বেশী এটাকে ভুল প্যাটার্ন করে তাহলে ফোন টি লক হয়ে যায় তখন সেটি কে Hard reset  বা  Restore দিতে হয় কিন্তু অনেকেই Sittings এ না গিয়ে সেটা করতে পারেন না ।
চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে আপনার ফোন Reset করবেন।
১)প্রথমে আপনার ফোন টি পাওয়ার অফ করুন
২) ব্যাটারি টা খুলে আবার লাগান
৩)এবার মোবাইল এর ভলিউম + কী এবং পাওয়ার সুইচ এক সাথে চেপে ধরুন (কিছু কিছু ফোন ভলিউম - কী এবং পাওয়ার সুইচ )
৪)আপনার মোবাইল টি Recovery mode a on হবে ।
৫)এবার ভলিউম - কী দিয়ে নীচে গিয়ে Wipe data reset এ গিয়ে পাওয়ার সুইচ দিয়ে সিলেক্ট করুন (কিছু কিছু ফোনে ভলিউম + কী দিয়ে সিলেক্ট করতে হয়)
৬)নতুন একটি মেনু লিস্ট আসবে সেখান থেকে Yes to all এ জাতীয় কিছু লেখা থাকবে সেটা সিলেক্ট করে দিন।
৭)এবার অপেক্ষা করুন শেষ হলে Reboot system now তে  ক্লিক করুন ।
৮) এবার ফোন টি রিস্টার্ট নিবে একটু সময় নিবে চালু হলেই দেখবেন আপনার লক টা রিমুভ হয়ে গেছে ।

Saturday, 12 September 2015

Features:
S5 ui
s5 messaging
Samsung Dialer
New Notification bar
new type of settings

Pre-rooted
and many more






Download Rom



THE PROCESS OF INSTALLING THIS ROM IS defferent BIT ... so follow my guide CAREFULLY ...

1) Download ROM
2) Put on the external SD card
3) Go to CMW or CTR Recovery
4) Clean data reset / Factory And Wipe partition
5) Do Dalvik Advance Menu Catch Clear
6) Go to mounts and storage then format system / cache / data
7) Select intall SD and Select File and then click Yes
8) After rebooting the entire system
9) Made
10) it will take up to 3 minutes to start the first time
কেনার কিছুদিন পর অ্যান্ড্রয়েড চালিত যেকোনো ডিভাইস একটু স্লো হয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরপরও ইচ্ছে করলেই আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটির হারিয়ে যাওয়া গতি কিছুটা হলেও ফিরিয়ে আনতে পারেন। আর তাই গত পর্বের ধারাবাহিকতায় এবার থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসকে ফাস্ট করার বাকি ৫ টি উপায়।

ক্যাশ পার্টিশন ডিলিট করে ফেলুন



এই ক্যাশ আর অ্যাপলিকেশনের ক্যাশের মধ্যে রয়েছে বিস্তর তফাৎ। এই ক্যাশ আপনার ফোনের যাবতীয় সব টেম্পোরারি ফাইলগুলো মজুদ করে রাখে যেগুলো অনেকাংশেই পরে আর প্রয়োজন হয় না। এ কারণেই এ পার্টিশনটি ক্লিয়ার করলে আপনার অ্যান্ড্রয়েড চালিত স্মার্ট ডিভাইসটি কিছুটা হলেও আগের থেকে দ্রুত কাজ করবে। আর এই ক্যাশ পার্টিশন ডিলিট করার জন্যে আপনাকে রিকভারি মোড বুট করতে হবে। যদি আপনি না জানেন কিভাবে রিকভারি মোডে বুট করতে হয় তাহলে গুগল করার এখনই আপনার উপযুক্ত সময়। একবার রিকভারি মোডে বুট হয়ে গেলে, ভলিউম কি উপরে নিচে চেপে অপশনগুলো থেকে wipe cache partition অপশনটি বেছে নিয়ে ডিলিট করে দিন আপনার অব্যবহৃত ক্যাশ পার্টিশনটিকে।

থার্ড পার্টি কোন লঞ্চার ব্যবহার করে দেখুন


কিছু কিছু ব্র্যান্ড তাদের ডিভাইসগুলোকে এমনভাবে তৈরি করে যা কিনা আপনার ডিভাইসের র‍্যামের বেশ কিছু অংশ দখল করে রাখে ফলশ্রুতিতে কিছুটা স্লো হয়ে যায় আপনার ডিভাইসটি। এমতাবস্থায় আপনি যদি চান তাহলে আপনার ডিভাইসের 'লুক & ফিল' পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ লঞ্চার আছে যাদের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসে আগের থেকে কিছুটা দ্রুত নেভিগেট করতে পারবেন। এদের মধ্যে Nova Launcher, Go Launcher EX, Apex Launcher বেশ দ্রুত কাজ করে।

ফ্যাক্টরি রিসেট দিয়ে দেখুন


অনেক দিন ব্যবহারের পরে ডিভাইসটিকে মাঝে মাঝে রিসেট দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। কারণ হচ্ছে অনেক সময় যথেষ্ট নিরাপত্তা দেওয়ার পরও ডিভাইসে অনেক ম্যালওয়্যার অথবা জাঙ্ক ফাইল থেকে যায়। আর তাই ফ্যাক্টরি রিসেট দিলে অনেকাংশেই সেগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়ার জন্যে আপনাকে Settings > Backup & reset > Factory data reset এ প্রেস করতে হবে।

ওভার-ক্লক করে ফেলুন


বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনেক ম্যানুফ্যাকচারার তাদের ডিভাইসে ব্যাটারি ব্যাকআপ বৃদ্ধির জন্যে প্রসেসরের স্পীড লিমিট করে রাখে। যে কারণে প্রসেসর ফুল স্পীডে কাজ করতে পারে না। এখন ইচ্ছে করলেই আপনি আপনার ডিভাইসকে ওভার-ক্লক করে নিতে পারেন তবে অবশ্যই আপনার ডিভাইসটির রুট এক্সেস থাকতে হবে। ডিভাইসটি যদি রুট করা থাকে তাহলে খুব সহজেই SetCPU অথবা Android Overclock অ্যাপ ব্যবহার করে ওভার ক্লক করে নিতে পারেন। আর কাজটা অবশ্যই খুব সতর্কতার সাথে করা জরুরি।

অন্য কোন কাস্টম রম ব্যবহার করে দেখুন



অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের পারফর্মেন্স বাড়ানোর অন্যতম একটি (অ্যাডভান্স) উপায় হল ডিভাইসের স্টক রম পালটে ফেলা। এক্ষেত্রে শুধু রুট করলেই স্বয়ংক্রিয় ভাবে ডিভাইসের গতি বেড়ে যাবে না কিন্তু রম পরিবর্তন করলে ডিভাইসটি ফাস্ট হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনার ডিভাইসের জন্যে উপযুক্ত ভাল কোন কাস্টম রম খুঁজে বের করুন। এ অবস্থায় আপনাকে একটু পড়াশোনা করে নিতে হতে পারে। অনেক ডিভাইসের ক্ষেত্রে তাদের স্টক রম গুলোর আপডেট বন্ধ হয়ে যায় আর এ কারণে ডিভাইসগুলোও আর নতুন আপডেট পায় না। মূলত একারণেই কাস্টম রমের দরকার পড়ে। আপনি যদি আপনার স্টক রম পরিবর্তন করতে চান তাহলে আমার পরামর্শ থাকবে প্রথমেই আপনি একটু ভালো করে রিসার্চ করে নিন।
আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে কিভাবে টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এড করবেন/??

সেই বিষয়েই আমি আজ টিউন করব,,

অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম টিউন করব।কিন্তু কি নিয়ে টিউন করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
আজ পেয়ে গেলাম।প্রথমেই নেভিগেশন বার সম্পর্কে কিছু বলে নেই;
নেভিগেশন বার হছে আপনার ফোনের টাচ কিপ্যাড,যা অনেক দামি ফোনে থাকে।দামি ফোনে থাকে তো কি হয়েছে,,,,আমার চাইনা কমদামী ফোনে হইছে আপনার ফোনেও হবে।তো আর কিছু না ভেবে কাজে নেমে পরুন,,,,

♦যা লাগবে

১.একটি রুটেড এন্ড্রয়েড ফোন

২.যেকোন রুট এক্সপ্লোরার

এইবার মূল কাজ শুরু করে দিন

ধাপ ১:রুট এক্সপ্লোরার দিয়ে আপনার ডিভাইস এর /system/ ফোল্ডারে যান

ধাপ ২:ওখানে build.prop নামের একটি ফাইল দেখতে পাবেন,,,,,,,,ওইটা যেকোনো Text Editor দিয়ে ওপেন করুন

ধাপ ৩:তারপর সবার নিচে লিখুন qemu.hw.mainkeys=0

ধাপ ৪:সেভ করে বেরিয়ে আসুন

ধাপ ৫: ফোন রিস্টার্ট দিন

আর তারপর মজা লুটুন টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এর

আর ভাল লাগলে টিউনমেন্ট করতে ভুলবেন না

Tuesday, 8 September 2015

আমাদের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করেনা

এমন মানুষের সংখ্যা খুব ই কম। আবার সবার হাতেই

রয়েছে স্মার্টফোন। তাহলে কেন আমরা স্মার্ট

ফোন এপস্ দিয়ে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার

করবোনা !!



অনেক সময় এমন হয় মোবাইল এ একসাথে

অনেক গুলো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট থাকে।

কোনটার কোড কত মনে থাকেনা। এই ধরনের

যে কোন প্রকার ঝামেলা এড়াতে এই

এপ্লিকেশনটি আপনাকে সাহায্য

করবে। আমার নিজের কাছেও এই App টি সুপার লাগছে। আশা করি আপনার অ কাজে লাগবে

যেহেতু এপটিতে মোবাইল ব্যাংকিং গুলোর নিজস্ব

নেটওয়ার্কই ব্যবহার করা হয়েছে সেক্ষেত্রে

সিকিউরিটি নিয়ে আপনাকে একদম টেনশন করতে

হবেনা।

এই এপ্লিকেশনটি খুব সহজেই ব্যবহার করা যাবে।

এছাড়াও আর একটি বড় সুবিধা হল এপ্লিকেশনটির সাইজ

খুব ই ছোট।
এবার নিচ থেকে App টি নামিয়ে নিন

Download

এই এপটিতে বাংলাদেশের জনপ্রিয় সবগুলো

মোবাইল বাংকিং ই সাপোর্ট করে।

এপ্লিকেশনটি যে সব মোবাইল ব্যাংকিং সাপোর্ট

করে সেগুলো হলঃ

- Bkash (BRAC Bank Limited)

- DBBL Mobile Banking (Dutch-Bangla Bank

Limited)

- UCash (United Community Bank)

- MCash (Islami Bank Bangladesh Limited)

- MY Cash (Mercantile Bank Limited)

- IFIC (IFIC Bank Limited)

- Airtel Money(Airtel)
আমি বেশিরভাগ সময় এন্ড্রয়েড এপ নিয়ে টিউন করি। বেশ কিছুদিন হয় আমাকে কয়েকজন অনুরোধ করছে যে এন্ড্রয়েড মোবাইলে বাংলা লেখার জন্য বাংলা কিবোর্ড দরকার। আমি কয়েকটা কিবোর্ড দিয়ে লিখলাম। অবশেষে বর্নালি বাংলা কিবোর্ড আমার কাছে ভালো লাগল। আর তাই কয়েকদিন ব্যবহার করার পর আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। তবে এটার ভারসন এন্ড্রয়েড ৩.০ বা তার উপরে যে মোবাইল গুলা সেগুলোতে চলবে। আপনাদের প্রয়োজন হলে ডাউনলোড করতে পারেন।

এই এপটি এর আগে কেউ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে কিনা জানিনা। তবে আমি প্রথম শেয়ার করছি। কারো প্রয়োজন মনে হলে ডাউনলোড করতে পারেন  download



ইংরেজি শিক্ষা আমরা যত কঠিন মনে করি ততটা কঠিন নয়। শুধু কতগুলি নিয়ম জেনে ফেলে সহজ ও সফল কিছু পদ্ধতি অনুসারে চেষ্টা চালিয়ে গেলে ২ মাস কেন ২ সপ্তাহেও সফল হওয়া যায়। ২ সপ্তাহ শুনে অবাক লাগছে? চেষ্টা করলে মানুষ পারে না এমন কিছু নেই। শুধু দরকার নিয়মমাফিক অনুসারে চলা। তার জন্য আমাদের “৩০ দিনে ইংরেজী শিখুন” অ্যাপ আপনার সাথে সাথে সবসময় আছে। এই অ্যাপটি আমরা এমন ভাবে সাজিয়েছি যাতে ৩০ দিনে ইংরেজি ভাষা শেখা যায়। আমাদের অ্যাপে যে সব বিষয় হাইলাইট করা হয়েছে তা নিম্নরূপঃ

- Alphabet (অ্যালফাবেট) বর্ণমালা
- সংক্ষিপ্ত শব্দ (Shortened words)
- Conversation (কথোপকথন)
- বাক্য (Sentence)
- Tense (ক্রিয়ার কাল)
- Question (প্রশ্ন করার নিয়ম)
- Can ও May দ্বারা সহজ Sentence গঠন
- Proverb, Idioms and phrases (প্রবাদ ও বাগধারা)
- Vocabulary - প্রয়োজনীয় ইংরেজি শব্দ
- দৈনন্দিন ব্যবহৃত কিছু বাক্য শেখা
- এপটির সাইজ মাত্র ২.৭ এমবি
- ব্যবহারকারীদের রিভিউ অনেক ভালো
- সর্বশেষ আপডেটটি দেয়া আছে।